অল্প স্বল্প ছোটগল্প

“পুরাকালে সরস্বতী পুত্র কামনা করিয়া হিমালয়পর্বতে তপস্যা করিয়াছিলেন। সন্তুষ্ঠ মনে ব্রহ্মা তাহাঁকে বলিলেন- ‘আমি তোমার পুত্র সৃষ্টি করিতেছি’। তাহার পর সরস্বতী কাব্যপুরুষকে প্রসব করিলেন।”

এটা ছিল কাব্য সৃষ্টির পৌরনিক কাহিনী, কিন্তু কাব্য কাকে বলব? কাব্য কি শুধুমাত্র কিছু শব্দের সংকলক? এটা যেমন বলা যেমন আমার মত মূর্খের পক্ষে মুশকিল
, ঠিক তেমনি ছোটগল্প কি কিংবা কাকে বলে সেটাও বলা সমান বিপদের কাজ!
সাহিত্যের কোনগুলোকে আমরা ছোটগল্প বলবো? যে গল্পগুলো আকারে ছোট নাকি যেসব গল্প কম সময়ে পড়ে শেষ করা যায় সেগুলোকে?  

যেমন
, ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সী’খ্যাত লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের কথা যদি বলি। তাহলে তার জীবনের শ্রেষ্ঠ ছোটগল্প লিখেছিলেন কয় শব্দে? মাত্র ছয়টি শব্দ ব্যাবহার করে! এবং শব্দ গুলো ছিলো,
For sale: baby shoes, never worn

এদিকে ছোটগল্পের জগতে আরেকজন দিকপাল উইলিয়াম সমারসেট মম, তিনি আবার লিখেছিলেন প্রায় বিশ হাজার শব্দ ব্যাবহার করে!
আবার ফ্রাঙ্ক সার্জেসনের সবচেয়ে বড় গল্পটায় রয়েছে ৩২০০০ শব্দ!
 
শব্দের সংখ্যসংক্রান্ত এই জটিলতা দূর করার জন্য অনেক সাহিত্য বিশ্লেষকের মতে ছোটগল্পের সর্বোচ্চ শব্দের ব্যাবহার হওয়া উচিত এক হাজার থেকে চার হাজারের মধ্যেআবার অনেকে মনে করেন, ছোটগল্প একহাজার শব্দের নিচে হতে পারবেনা আবার বিশ হাজারের বেশীও হতে পারবেনা।

শব্দের ব্যাপারটার পাশাপাশি এবার সময়ের ব্যপারে কিছু বলা যাক। আধুনিক রহস্য গল্পের জনক অ্যাডগার এলান পোর মতে,
'A short story should be read in one sitting, anywhere from a half hour to two hours.’ 

‘টাইমমেশিন’ খ্যাত এইচ.জি.ওয়েলস ছোটগল্পকে ১০ মিনিট থেকে ৫০ মিনিটের মধ্যে পাঠযোগ্য বিবেচনা করেছেন।

তবে এইসব শব্দ আর সময়ের কৃপনতার থেকে যদি বেরিয়ে একটু চোখ বুঝে চিন্তা করে থাকেন তাহল, ইতিমধ্যে বুঝে গেছেন আকার কিংবা সময় যাই হোক না কেন ছোটগল্প কখনই উপন্যাস কিংবা অন্যকিছু হয়ে উঠবে না, ছোটগল্প চিরকাল ছোটগল্প হয়েই থাকবে। কারণ ছোটগল্প যে কাহিনী-প্রধান নয়, অনুভুতি বা ভাব-প্রধান।

রবীনদ্রনাথ ছাড়া বাংলা সাহিত্যের আকাশ ফাঁকা। তাহলে ছোটগল্প নিয়ে যদি রবীন্দ্রনাথের কাছে গেলে দেখা যায়, তিনি সাহিত্যে বড়গল্প আর ছোটগল্পের তফাত দেখাতে গিয়ে বলেন,
সাহিত্যে বড়গল্প যা কিছু রয়েছে সেগুলো যেনো প্রাগৈতিহাসিক যুগের সেই সব প্রাণীর মতো যাদের দেহের পরিমাণ তাদের প্রাণের পরিমাণের চারগুণ। তারা শুধু খায়। লতা-পাতা খেয়ে নিজেদের পেটটাকেই শুধু মোটা করেছে। যাদের দিয়ে ভার বহন ছাড়া আর কিছুই সম্ভব হয়না। অন্যদিকে, ছোটগল্প হচ্ছে সেই জাতের প্রাণী যাদের খাবারের প্রতি চাহিদা খুব অল্প। যারা খাবারের পর জাবর কেটে সময় নষ্ট করেনা। বরং এরা একবারে ঠিক জায়গামত আঘাত করে”


এই আঘাতের জায়গাটিকে বুঝতে হলে আমাদের মনে করতে হবে রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্প সম্পর্কে সেই বিখ্যাত কবিতাটিকে

তখন সে পুঁথি ফেলি, দুয়ারে আসন মেলি
বসি গিয়ে আপনার মনে,
কিছু করিবার নাই চেয়ে চেয়ে ভাবি তাই

দীর্ঘ দিন কাটিবে কেমনে। 
মাথাটি করিয়া নিচু বসে বসে রচি কিছু
বহু যত্নে সারাদিন ধরে-
ইচ্ছা করে অবিরত আপনার মনোমত
গল্প লিখি একেকটি করে। 
ছোটো প্রাণ,ছোটো ব্যথা ছোটো ছোটো দু:খকথা 
নিতান্তই সহজ সরল,
সহস্ত্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি
তারি দু-চারিটি অশ্রুজল।
নাহি বর্ণনার ছটা ঘটনার ঘনঘটা,
নাহি তত্ত্ব নাহি উপদেশ।
অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করিমনে হবে,
শেষ হয়ে হইল না শেষ।
জগতের শত শত অসমাপ্ত কথা যত,
অকালের বিচ্ছিন্ন মুকুল,
অজ্ঞাত জীবনগুলা, অখ্যাত কীর্তির ধুলা,
কত ভাব, কত ভয় ভুল-
সংসারের দশদিশি ঝরিতেছে অহর্নিশি
ঝরঝর বরষার মতো-
ক্ষণ-অশ্রু ক্ষণ-হাসি পড়িতেছে রাশি রাশি
শব্দ তার শুনি অবিরত।
সেই-সব হেলাফেলা, নিমেষের লীলাখেলা 
চারিদিকে করি স্তূপাকার,
তাই দিয়ে করি সৃষ্টি একটি বিস্মৃতিবৃষ্টি
জীবনের শ্রাবণনিশার। 

শুধু বাংলা ছোটগল্প নয়, বিশ্বের সেরা ছোটগল্প লেখকদের অন্যতম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কাব্যচ্ছলে ছোটগল্পের ভিতর-বাহিরের সব রহস্য যেন আমাদের সামনে উন্মোচিত করে দিলেন। সকল সাহিত্য মাধ্যমের মধ্যে প্রাচীনতম ও কঠিনতম মাধ্যম কবিতা। এর পাশেই ছোটগল্পের স্থান।

এইতো গেলো রবীন্দ্রনাথ। এবার কানাডারর বুকার পুরস্কার প্রাপ্ত সাহিত্যিক মার্গারেট আতউদের কাছে ফিরে আসা যায়। তার কাছে ছোটগল্প সাহিত্যের এক অনন্য মাধ্যম। তার মতে, কবিতা হলো ভাষার হৃতপিন্ড, যার ভেতর দিয়ে ভাষা প্রতিনিয়ত নতুন জীবন লাভ করে এবং বেঁচে থাকে। ছোটগল্প একটা জাতির নৈতিকতা ও বিবেককে অনুভবে ধারণ করে এবং তার অবিভাবক হিসাবে পাহারায় থাকে।

শ্রীশচন্দ্র দাশ তাঁর সাহিত্য সন্দর্শননামক বইতে সামগ্রিক বিবেচনায় ছোটগল্প সম্পর্কে বলেছেন
'ছোটগল্প মানব জীবনের গভীরতর রহস্য ভেদ করিতে চায় না, জীবনের অবিরাম স্রোতে ক্ষণপ্রাণ ও ক্ষণবিলীয়মান যে তরঙ্গ উঠিতেছে,পড়িতেছে, ভাঙ্গিতেছে, তাহাকেই লেখক স্থির দৃষ্টিতে নিরীক্ষণ করেন। ইহাতে নাটক-উপন্যাসের বা মহাকাব্যের বিস্তৃতি নাই। জীবনের খন্ডরূপ এইখানে একটি বিশেষ রূপে ধরা দেয়। এই রূপ সৃষ্টিকে সার্থক করিবার জন্য লেখক গল্পের উপাদান ও ভাববিন্যাস একটি মাত্র রসপরিণামমুখী করিয়া তুলিতে চেষ্টা করেন। শ্রেষ্ঠ ছোটগল্পের ইহাই আদর্শ।’ 

ছোটগল্পখুব বেশি বয়সী সাহিত্য মাধ্যম নয়, কিন্তু দিনে-দিনে সাহিত্যের এই সদস্যটির বয়সও খুব একটা কম হয় নি। মুখেমুখে গল্প বলার ইতিহাস কবে শুরু হলো তা বলাই মুশকিল।দাদা-দাদীর কিংবা মায়ের মুখে গল্প শুনে ঘুমিয়ে পড়ার গল্পটাও কিংবদন্তী হয়ে গেছে।

ঈশপের গল্প বা জাতকের গল্প খ্রীস্টের জন্মেরও অনেক আগে লেখা। তবে সবার আগে গল্পে হাত পাকিয়েছেন মিশরীয়রা। ধর্মীয় বিষয় কাব্যে থাকলেও প্যাপিরাসে লেখা বাকী সব কিছুই ছিলো গদ্যে। অর্থাৎ তারাই প্রাচীনতম গদ্যের অধিকারী। এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত প্রাচীনতম মিশরীয় গল্পসঙ্কলনের নাম ‘The Shipwrecked Sailor’ (জাহাজডোবা নাবিক), যেটি কিনা খ্রীস্টের জন্মের ২০০০ সাল আগে রচনা করা হয় বলে ধারনা করা হয়। 

আব্বাসীয় যুগের আরব্য রজনীর গল্প ধারাবাহিক গল্পবলার ধ্রুপদী নিদর্শন। পারস্যের অনুদিত গল্প তোতা কাহিনী কিংবা ঠাকুর মার ঝুলি আমাদের গল্পের ইতিহাসের স্বর্ণ-সম্ভার। মুখে মুখে প্রচলিত গল্পগুলোই হোমারের ইলিয়াডআর ওডিসীর মতো মহাকাব্যে রূপ পেয়েছে। শেক্সপীয়রের নাটকের উপকরণও জুটেছে মুখে মুখে প্রচলিত গল্প থেকে। 

ছোটগল্পের জন্ম এ সব গল্পের ধারনা থেকে, সেটা বলাই বাহুল্য। আজকের ছোটগল্পের পূর্বপুরুষ বিবেচনা করা হয় চতুর্দশ শতকের ইংরেজ লেখক জিওফ্রে চসারের কেন্টারবারী টেলসআর রোমান লেখক বোকাচ্চিওর ডেকামেরনকে। দুটোই পৃথকভাবে লেখা ছোট ছোট গল্পের সমাহার। সপ্তদশ শতকের মাঝামাঝি ফরাসী সাহিত্যে ছোট আকারের উপন্যাস নভেলাআবির্ভূত হয়। এরপরই ইউরোপীয় গল্প জগতে বিপ্লব নিয়ে আসে ইউরোপীয় ভাষায় আরব্যরজনীর অনুবাদ। বেশিরভাগ গুনীর মতে এখান থেকেই ছোটগল্পের বর্তমান ধারনার সূত্রপাত। অষ্টাদশ শতকে ভলতেয়ারসহ অন্যান্য ইউরোপীয় লেখকের লেখায় আরব্যরজনীর সুস্পষ্ট প্রভাব দেখা যায়। 

যুক্তরাজ্যের প্রথম উলেখযোগ্য গল্পগ্রন্থ রিচার্ড কাম্বারল্যান্ডের দা পয়জনার অব মনট্রিমাস’(১৭৯১)। এরপর বিখ্যাত উপন্যাস লেখক স্যার ওয়াল্টার স্কট এবং চার্লস ডিকেন্স কিছু ছোটগল্প লেখেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত প্রথম উলেখযোগ্য গল্পগ্রন্থ চার্লস ব্রোকডেন ব্রাউনের সমনামবুলিজম’ (১৮০৫)। এরপর আসে ওয়াশিংটন আর্ভিংয়ের বিশ্ববিখ্যাত গল্পগ্রন্থ রিপ ভ্যান উইংকেল’ (১৮১৯) এবং দা লিজেন্ড অব স্লিপিং হোলো’ (১৮২০)। নাথানিয়েল হথোর্নের গল্পগ্রন্থ টোয়াইস টোল্ড টেলস’-এর প্রথম খন্ড প্রকাশ পায় ১৮৩৭ সালে। এরপরেই দৃশ্যপটে আসেন ছোটগল্পের প্রধান গুরুদের একজন এডগার এলান পো। যাঁকে রহস্য-উপন্যাসের পিতার সম্মান দেয়া হয়। তাঁর ছোটগল্পেও রহস্যের ছোঁয়া আছে। ১৮৩২ থেকে ১৮৪৯ সালের মধ্যে প্রকাশিত তাঁর বিখ্যাত গল্পের মধ্যে রয়েছে দা ফল অব দা হাউস অব আশার’, দা টেল টেইল হার্ট’, দা পিট এন্ড দা পেন্ডুলাম তাঁর বিখ্যাত গোয়েন্দা গল্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দা মাডার্স ইন দা রু মর্গ্ 

এ সময়ে জার্মানী এবং ফ্রান্সেও ছোটগল্পের বই প্রকাশিত হয়। তখন রাশিয়ায় ছোটগল্প লেখেন আলেক্সান্ডার পুশকিন এবং নিকোলাই গোগোলের মতো ধ্রুপদী লেখকরা। 

ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষার্ধে ছোটগল্পে সোনার ফসল ফলিয়েছেন টমাস হার্ডি, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী লেখক রুডিয়ার্ড কিপলিং, রহস্যগল্পের দিকপাল আর্থার কোনান ডয়েল (দা এডভেঞ্চারস অব শার্লক হোমস খ্যাত), বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর দিকপাল এইচ.জি.ওয়েলস, মবিডিক খ্যাত হেরমেন মেলভিল, মার্ক টোয়েন, হেনরী জেমস প্রমুখ। 

এঁদের পর আসেন ছোটগল্পের যাদুকরদের একজন, অঁরি রেনি আলবেয়র গী দ্য মোপাসাঁ। তাঁর লেখা নেকলেস’ (ডায়মন্ড নেকলেস), বোল দা সৌপ’(চর্বির বল), ইন দা স্প্রিং’, এন ওল্ড ম্যান’, রাস্ট’, টু ফ্রেন্ডস’, কনজারভেটরী’, দা ম্যাটার উইথ আন্দ্রে’ ইত্যাদি গল্প অবিস্মরণীয়।

একই সময় রাশিয়ায় গল্পের পশরা সাজান ইভান তুর্গেনেভ
, ফিওদর দস্তয়েভস্কি, লিও টলস্টয়, ম্যাক্সিম গোর্কি এবং ছোটগল্পের আরেক শীর্ষ দিকপাল আন্তন চেখভ। 

গত শতকের প্রথমার্ধে গল্প লিখেছেন হেক্টর হিউ মুনরো(সাকী), উইলিয়াম সমারসেট মম, ভার্জিনিয়া উলফ, গ্রাহাম গ্রীন, আর্থার সি. কার্ক, জেমস জয়েস, নোবেল বিজয়ী লেখক উইলিয়াম ফকনার, আরেক নোবেল বিজয়ী আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর দিকপাল আইজাক আসিমভ, নোবেলজয়ী জার্মান লেখক টমাস মান, ফ্রান্স কাফকা প্রমুখ। 

গত শতকের শেষার্ধে ছোটগল্পচর্চা করেছেন নোবেলজয়ী লেখক জন স্টেইনবেক, ফিলিপ রথ, জেমস বল্ডউইন, স্টিফেন কিং, ইতালো ক্যালভিনো, নোবেল বিজয়ী পর্তুগীজ লেখক হোসে সারামাগো, জর্জ লুই বোর্গেস, জুলিও কোর্তাসার, নোবেল বিজয়ী লেখক গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ, পেরুর নোবেল জয়ী লেখক মারিও ভার্গাস ইয়োসা, নোবেল জয়ী মিসরীয় লেখক নাগিব মাহফুজ, তিন জাপানী লেখক-নোবেল জয়ী কেনজাবুরো ওয়ে, ইয়োকি মিশিমা এবং সম্ভাব্য নোবেল জয়ী বলে কয়েক বছর ধরে আলোচিত হারুকি মুরাকামি। সমকালীন ছোটগল্পের মাস্টারহিসাবে পরিচিত কানাডীয় লেখিকা এলিস মুনরো ২০১৩ সালে ছোটগল্পের জন্য নোবেল পুরস্কার জিতেছেন। 

আরব্যরজনীর গল্পের উত্তরাধিকার আর ঠাকুরমার ঝুলির সোনালী অতীত নিয়ে বাংলা ছোটগল্পের ঘরগেরস্থালী অনেক সমৃদ্ধ। রবীন্দ্রনাথ ছোটগল্পকার হিসাবে বিশ্বের সেরাদের এক জন। বাংলা ছোটগল্পের কারিগরদের মধ্যে প্রভাত কুমার মুখোপাধ্যায়, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, শরৎ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, শওকত ওসমান, জসীমউদদীন, সৈয়দ মুজতবা আলী, আবু রুশদ, সৈয়দ ওয়ালীউলাহ, বনফুল, আউদ্দিন আল আজাদ, জহীর রায়হান, আবু ইসহাক, আবদুল মান্নান সৈয়দ, সৈয়দ শামসুল হক, হাসান আজিজুল হক, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, আল মাহমুদ, বেগম রোকেয়া, বুদ্ধদেব বসু, কাজী নজরুল ইসলাম, আবুল মনসুর আহমদ, শাহেদ আলী উলেখযোগ্য। 

সমকালীন গল্পকারদের মধ্যে রয়েছেন সাদ কামালী, আহমেদ মোস্তফা কামাল, হুমায়ুন মালিক, মঞ্জু সরকার, অদিতি ফাল্গুনী, হরিশঙ্কর জলদাস প্রমুখ।


শেষ করব, এই বলে "My cup is small, but I drink oftener"
ছোটগল্পের ক্ষেত্রে হয়ত এই কথাটিই প্রযোজ্য... 

Comments

Popular posts from this blog

বাংলা রহস্য গল্পের ইতিহাস

বিনীতা এখন কেমন আছো

ইজমের ঘরবসতি (পর্ব ১)